Indicators on Your e copyright has been printed and is now on the way to the local copyright office You Should Know

আগামী সপ্তাহে পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন.। মুছুন

আমার পাসপোর্ট এর স্টাটাস টা গত বৃহস্পতিবার থেকে আজ পর্যন্ত pending for printing queue দেখাচ্ছে

Can I print my own DS-11 kind? You may fill out the DS-11 form on line or print out and complete by hand. In case you complete the shape electronically, at the end of the questionnaire you must print the form and produce it at some time with the interview.

স্বামীর নাম এবং শিশুদের পিতার নাম কি পরিবর্তন করা যাবে এবং কত টাকা খরচ হবে? উত্তরমুছুন

The DS-eleven software asks with the occupation and employer, but my child’s too young to have a occupation! How ought to I remedy this query?

It is simple to fill during the committed fields and take away them if needed with the assistance of an easy nevertheless multifunctional toolbar. Utilize many of the modifications promptly, and indication the form without having leaving the tab by just clicking the signature subject. After that, you are able to deliver or print out your file if vital.

একই সংখ্যক পাতার ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট ২১ কর্ম দিবসে পেতে ৮,০৫০ টাকা, ১০ কর্মদিবসে পেতে ১০,৩৫০টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির মাধ্যমে মাত্র দুই কর্মদিবসে পেতে হলে ফি দিতে হবে ১৩ হাজার ৮০০ টাকা।

তবে এরকম অনেকেই রয়েছেন তাদের মোবাইল ফোনে পাসপোর্ট ইন্সুয়েন্স হওয়ার পরবর্তী সময়ে কোন এসএমএস আসে না। কিংবা এসএমএস আসলে কিছুটা সময় নিতে পারে।

বর্তমানে পাসপোর্ট প্রিন্ট হতে একটু দেরী লাগছে। আশা করা যায় এই সপ্তাহের শেষে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন। আর যদি না পান তাহলে আগামী সপ্তাহের প্রথম দিকে পাসপোর্ট পাবেন। মুছুন

পাসপোর্ট ধারক সম্পর্কিত আরও তথ্য আলোকভিত্তিক অক্ষর শনাক্তকরণ ব্যবহার করে এনকোড করা হয় এবং শুধুমাত্র পাসপোর্ট রিডার দ্বারা পড়া যেতে পারে।[২১] প্রথম পৃষ্ঠায় ইংরেজিতে অতিরিক্ত তথ্য যেমন পিতামাতার নাম, আইনী অভিভাবকের নাম, বর্তমান ঠিকানা, জরুরি যোগাযোগের নাম এবং নম্বর ইত্যাদি রয়েছে। এতে পৃষ্ঠায় মুদ্রিত পাসপোর্ট নম্বরও রয়েছে। এই পৃষ্ঠায় বাহকের নিম্নলিখিত তথ্য রয়েছে:

এই সপ্তাহে শেষে পাসপোর্ট হাতে পেয়ে যাবেন। বুধ বৃহস্পতিবার নাগাদ

বাংলাদেশ সরকার বর্তমানে তিন ধরনের পাসপোর্ট প্রদান করে থাকে। এগুলি কূটনৈতিক, দাপ্তরিক এবং নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট।[১৫]

৫ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার পাসপোর্ট স্বাভাবিক সময়ে অর্থাৎ ২১ কার্যদিবসে পেতে হলে জমা দিতে হবে ৪,০২৫ টাকা। একই পাসপোর্ট এক্সপ্রেস ডেলিভারি অর্থাৎ ১০ কর্মদিবসে পেতে লাগবে ৬,৩২৫ টাকা এবং দুই কর্ম দিবসে পেতে হলে ৮,৬২৫ টাকা জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশ সরকার তিন ধরনের পাসপোর্ট দিয়ে থাকে। এগুলি একটি লাল কভার সহ কূটনৈতিক পাসপোর্ট; নীল কভার সহ দাপ্তরিক পাসপোর্ট; এবং একটি সবুজ কভার সঙ্গে সাধারণ পাসপোর্ট। পাসপোর্টের কভারটি একটি শক্ত এবং টিয়ার প্রতিরোধী টেক্সটাইল উপাদান দিয়ে তৈরি যা রাসায়নিক, ঘাম, স্যাঁতসেঁতে এবং তাপের জন্য অত্যন্ত দুর্ভেদ্য। কূটনৈতিক পাসপোর্ট শুধু বাংলাদেশের কূটনীতিকদের দেওয়া হয়। দাপ্তরিক পাসপোর্ট শুধুমাত্র বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী, সরকারি কর্মকর্তা এবং রাষ্ট্রদূতদের দেওয়া হয়। বাংলাদেশের বাকি নাগরিকদের নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট প্রদান করা হয়। পুরো পাসপোর্টটি পরিবেশবান্ধব উপকরণ দিয়ে তৈরি। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ভবন এবং বাংলাদেশের জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ গুলোর ছবি দিয়ে পাসপোর্ট এর সব ফাঁকা ভিসা পেজ দিয়ে নান্দনিক ভাবে এর নকশা করা হয়েছে, যাতে বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই তাদের নাম লেখা রয়েছে। বৈশ্বিক যাতায়াতের জন্য বাংলাদেশের পাসপোর্ট বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্টতম পাসপোর্ট।[৯]E copyright check

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *